আমাদের পবিত্র কুরআনশরীফে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করার ব্যাপারে বিশেষ
ভাবে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।আমরা অনেকেই ভাবি নামাজের উপকারিতা বলতে
পরকালের শান্তির কথা।আসলে শুধু তাই নয় নামাযে রয়েছে বিশাল উপকার আর এই
বিঙ্গান সম্মত এই উপকারের কথা বলা হয়েছে আজ থেকে ১৪০০ বছর আগে।ইসলামই
একমাএ ধম যার সাথে বিঙ্গানের মিল রয়েছে।কেবল মাএ পবিএ কুরআনশরীফের কথা
১০০% এর মধ্যে ৮০% বিঙ্গান প্রমান করতে পেরেছে।আর বাকি ২০%বিঙ্গান বের করতে
পারেনি কারন সেটি প্রমান করার মত প্রযুক্তি এখনো পৃথিবীতে আসেনি।নামাজের
মধ্যে যে কি পরিমান বিঙ্গান লুকায়িত আছে তা নিম্ন বননা করা হলঃ
১. নামাজে যখন সিজদা করা হয় তখন আমাদের মস্তিস্কে রক্ত দ্রুত প্রবাহিত হয়।ফলে আমাদের সৃতি শক্তি অনেক বৃদ্ধি পায়।
২. নামাজের যখন আমরা দাড়াই তখন আমাদের চোখ জানামাজের সামনের ঠিক একটি কেন্দ্রে স্থির অবস্থানে থাকে ফলে আমাদের মনোযোগ বৃদ্ধি পায়।
৩. নামাজের মাধ্যমের আমাদের শরীরের একটি ব্যায়াম সাধিত হয়।এটি এমন একটি ব্যায়াম যা ছোট বড় সবাই করতে পারে।
৪. নামাজের মাধ্যমের আমাদের মনের অসাধারন পরিবতন আসে।
৫. নামাজ সকল মানুষের দেহের কাঠামো বজায় রাখে।ফলে শারীরিক বিকলঙ্গতা লোপ পায়।
৬.
নামাজ মানুষের ত্বক পরিষ্কার রাখে যেমন ওজুর সময় আমাদের দেহের মূল্যবান
অংশগুলো পরিষ্কার করা হয় এর ফলে বিভিন্ন প্রকার জীবানু হতে আমরা সুরক্ষিত
থাকি।
৭. নামাজে ওজুর সময় মুখমন্ডল ৩বার ধৌত করার ফল আমাদের মুখের ত্বক উজ্জল হয় এবং মুখের দাগ কম দেখা যায়।
৮.
ওজুর সময় মুখমন্ডল যেভাবে পরিস্কার করা হয় তাতে আমাদের মুখে একপ্রকার
মেসেস তৈরি হয় ফলে আমাদের মুখের রক্ত প্রবাহ বৃদ্ধি পায় এবং বলিরেখা কমে
য়ায।
৯. কিশোর বয়সে নামাজ আদায় করলে মন পবিএ থাকে এর ফলে নানা প্রকার অসামাজিক কাজ সে বিরত থাকে।
১০. নামাজ আদায় করলে মানুষের জীবনি শক্তি বৃদ্ধি পায়।
১১. কেবল মাএ নামাজের মাধ্যমেই চোখের নিয়ম মত যত্ন নেওয়া হয় ফলে অধিকাংশ নামাজ আদায় কারী মানুষের দৃষ্টি শক্তি বজায় থাকে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন