১.সাবেক সুইডিশ অ্যডলফ ফ্রেডরিক, ১৭৭১ সালে তিনি মারা গিয়েছিলেন। তিনি
একটা উত্সসবে এত বেশি খাবার খেয়ে ফেলেছিলেন যা হজম করা আর তার পক্ষে সম্ভব
হয়নি। সুইডিশ বাচ্চারা তাকে "The king who ate himself to death" নামে
চেনে।
২.আমেরিকার বিপ্লবী জেমস ওটিস জুনিয়র। তিনি বন্ধু বান্ধবদের সর্বদা বলে বেড়াতেন তার মৃত্যু হবে বর্জ্র্যপাতে। আর তার ইচ্ছাও পূর্ন হয়। আটান্ন বছর বয়সে বন্ধুর বাড়িতে বৈঠকের সময চিমনি থেকে আসা বর্জ্র্যপাতের বিজলীতে তার মৃত্যু ঘটে।
২.১৮৭৭ সালে আমেরিকার সাউথ ডাকোটায় ডেভিড লান্ট নামের একজন ব্যাক্তি গুলিবিদ্ধ হন যখন তিনি এক লোকের সাথে মারামারি করছিলেন। কপালে গুলি লাগলেও তিনি বেঁচে যান আর প্রতিদিনের কাজকর্ম চালিয়ে যান। তবে ৬৭ দিন পর তিনি হঠাত্ মাথাব্যাথা অনুভব করতে শুরু করেন আর সেদিনই মারা যান।
৪.সারউর অ্যন্ডারসন নামের এক আমেরিকান একটি পার্টিতে গিয়ে খাওয়া দাওয়ার পর দাঁত পরিস্কার করতে গিয়ে টুথপিক গিলে ফেলেন। কিছুদিন পরই তার পেটে ব্যাথা হওয়া শুরু করে আর কিছুদিনের মধ্যেই অধিক রক্তক্ষরণের কারনে সে মারা যায়।
৫.১৯৬০ সালে অ্যলেন স্টেসি নামের একজন ফরমুলা ওয়ান ড্রাইভার মারা যান একটি রেসের সময়। তিনি যখন ঘন্টায় প্রায় দুশ কিলোমিটার বেগে গাড়ি চালাচ্ছিলেন তখন হ্ঠাত্ তার মাথায় একটা পাখি আঘাত করে যাতে তিনি কন্ট্রোল হারিয়ে একসিডেন্ট করেন। তার ফরমুলা ওয়ান গাড়িটি বেচে গেলেও তিনি মারা যান।
৬. গ্যারি হো নামের এক লোক মারা গিয়েছিলেন যখন তিনি প্রমান করতে যান যে তার কোম্পানির কাচ কখনোই ভাঙবে না। কিছু লোকের সামনে এটি প্রমান করতে গিয়ে তিনি ২৬ তলা উঁচুতে অবস্থিত একটা কাচের জানালার উপর লাফিয়ে পড়েন। এর কাচ না ভাঙলেও এটা স্ক্রু ঢিলা থাকায় আস্ত জানালাটাই খুলে পড়ে ফলশ্রুতিতে সেই ব্যাক্তিও ২৬ তলা থেকে পড়ে অক্কা পায়।
৭.কার্ট গডেল নামের একজন অস্ট্রিয়ান লেখক, তিনি সর্বদা টেনশনে থাকতেন কেউ আবার তার খাবারে বিষ মিশায় কিনা। এজন্য তিনি তার স্ত্রীর ছাড়া আর কারো বানানো খাবার খেতেন না। তার স্ত্রী যখন অসুস্থ হয়ে পড়ে তখন সে পানি ছাড়া সবরকমের খাবার খাওয়া তাই রীতিমত বন্ধ করে দেয়। আর ফলশ্রুতিতে একসময় সে মারা যায়। যখন সে মারা যায় তখন তার ওজন ছিল ২৯ কিলোগ্রাম।
২.আমেরিকার বিপ্লবী জেমস ওটিস জুনিয়র। তিনি বন্ধু বান্ধবদের সর্বদা বলে বেড়াতেন তার মৃত্যু হবে বর্জ্র্যপাতে। আর তার ইচ্ছাও পূর্ন হয়। আটান্ন বছর বয়সে বন্ধুর বাড়িতে বৈঠকের সময চিমনি থেকে আসা বর্জ্র্যপাতের বিজলীতে তার মৃত্যু ঘটে।
২.১৮৭৭ সালে আমেরিকার সাউথ ডাকোটায় ডেভিড লান্ট নামের একজন ব্যাক্তি গুলিবিদ্ধ হন যখন তিনি এক লোকের সাথে মারামারি করছিলেন। কপালে গুলি লাগলেও তিনি বেঁচে যান আর প্রতিদিনের কাজকর্ম চালিয়ে যান। তবে ৬৭ দিন পর তিনি হঠাত্ মাথাব্যাথা অনুভব করতে শুরু করেন আর সেদিনই মারা যান।
৪.সারউর অ্যন্ডারসন নামের এক আমেরিকান একটি পার্টিতে গিয়ে খাওয়া দাওয়ার পর দাঁত পরিস্কার করতে গিয়ে টুথপিক গিলে ফেলেন। কিছুদিন পরই তার পেটে ব্যাথা হওয়া শুরু করে আর কিছুদিনের মধ্যেই অধিক রক্তক্ষরণের কারনে সে মারা যায়।
৫.১৯৬০ সালে অ্যলেন স্টেসি নামের একজন ফরমুলা ওয়ান ড্রাইভার মারা যান একটি রেসের সময়। তিনি যখন ঘন্টায় প্রায় দুশ কিলোমিটার বেগে গাড়ি চালাচ্ছিলেন তখন হ্ঠাত্ তার মাথায় একটা পাখি আঘাত করে যাতে তিনি কন্ট্রোল হারিয়ে একসিডেন্ট করেন। তার ফরমুলা ওয়ান গাড়িটি বেচে গেলেও তিনি মারা যান।
৬. গ্যারি হো নামের এক লোক মারা গিয়েছিলেন যখন তিনি প্রমান করতে যান যে তার কোম্পানির কাচ কখনোই ভাঙবে না। কিছু লোকের সামনে এটি প্রমান করতে গিয়ে তিনি ২৬ তলা উঁচুতে অবস্থিত একটা কাচের জানালার উপর লাফিয়ে পড়েন। এর কাচ না ভাঙলেও এটা স্ক্রু ঢিলা থাকায় আস্ত জানালাটাই খুলে পড়ে ফলশ্রুতিতে সেই ব্যাক্তিও ২৬ তলা থেকে পড়ে অক্কা পায়।
৭.কার্ট গডেল নামের একজন অস্ট্রিয়ান লেখক, তিনি সর্বদা টেনশনে থাকতেন কেউ আবার তার খাবারে বিষ মিশায় কিনা। এজন্য তিনি তার স্ত্রীর ছাড়া আর কারো বানানো খাবার খেতেন না। তার স্ত্রী যখন অসুস্থ হয়ে পড়ে তখন সে পানি ছাড়া সবরকমের খাবার খাওয়া তাই রীতিমত বন্ধ করে দেয়। আর ফলশ্রুতিতে একসময় সে মারা যায়। যখন সে মারা যায় তখন তার ওজন ছিল ২৯ কিলোগ্রাম।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন