১৯৬২
সালের কোন একদিন ন্যাসো এয়ারপোর্টে কিছু যাত্রী নামিয়ে চার্টার বিমান
নিয়ে বিমিনি এয়ারপোর্টে ফিরে আসছিল পাইলট চাক ওয়েকলি। বিমান এবং
হেলিকপ্টার চালানোয় অভিজ্ঞ পাইলট চাক এই এলাকায় নতুন। অ্যান্ড্রস দ্বীপ
ছাড়িয়ে পঞ্চাশ মাইল এগুনোর পর উইংস-এর উপর মৃদু আলোর প্রলেপ দেখে অবাক
হলো চাক। সমুদ্র সমতল থেকে আট হাজার ফুট উচ্চতায় তখন সে। ককপিটের আলো
প্লেক্সিগ্লাসে আবৃত জানালা দিয়ে উইংসের
উপর পড়ে অনেক সময় এ রকম ধাঁধা সৃষ্টি করে, এটা জানে চাক।কিন্তু, সাদা
রঙের উইংসে ফিকে নীলচে-সবুজ আলো আসছে কীভাবে?
আস্তে আস্তে বেড়ে গেল ফিকে নীলচে-সবুজ আলোর জ্যোতি। চোখ খুলে রাখতে পারছে না চাক, হাত দিয়ে চোখ আড়াল করে ইন্সট্রুমেন্ট প্যানেল দেখে ভীষণ অবাক হলো চাক। ইচ্ছেমত দিক নির্দেশ করছে কম্পাস, ফুয়েল গজ অ্যান্ড্রস দ্বীপের উপর দেখাচ্ছিল ‘হাফ’ এখন দেখাচ্ছে ‘ফুল’। ইলেকট্রিক অটো পাইলটে চলছিল প্লেন, হঠাৎ ডান দিকে ঘুরে গেল প্লেনটা নিজে থেকেই। সাথে সাথে অটো পাইলট বন্ধ করে ম্যানুয়ালি কন্ট্রোল নিল চাক। কিছুই বুঝতে পারছেনা সে, সমস্ত ইলেক্ট্রিক্যাল ইকুইপমেন্টস অদ্ভুত আচরণ করছে কেন। উজ্জ্বল আলোয় আলোকিত বিমানের আলোর উৎস কি।
প্রয়োজনীয় কোন যন্ত্রপাতি কাজ না করায় আকাশের তারা দেখে দিক নির্ণয় করতে চাইল চাক, কিন্তু ব্যর্থ হলো সুতীব্র আলোর জন্য। বিমানকে নিজের ইচ্ছামত চলতে দিল সে। এই অবস্থায় পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা ব্যতীত আর কোন কিছুই করবার নেই। এদিকে আলোর তীব্রতা আরও বাড়ছে। পাঁচ মিনিট পর আস্তে আস্তে কমে যেতে লাগল রহস্যময় আলো। আলো একেবারে চলে যাবার পর স্বাভাবিক ভাবে কাজ করতে শুরু করল সমস্ত ইলেকট্রিক্যাল ইকুইপমেন্টস, কম্পাস। নিজের অবস্থান নির্ণয় করল চাক। গন্তব্যস্থল থেকে মাত্র পঞ্চাশ মাইল দুরে চলে গেছে ও। এরপর অটো পাইলট চালু করে নিরাপদেই বিমিনি এয়ারপোর্টে ফিরে আসল চাক।
এয়ারপোর্টে নেমেই অন্যান্য পাইলটদের বিষয়টা জানাল সে। তাকে অবাক করে দিয়ে তারা বলল, চাক নতুন এসেছে, সামনে আরও অনেক কাণ্ড কারখানা দেখবে। অর্থাৎ ওই এলাকার পাইলটবৃন্দ আকাশে ওই অদ্ভুত ঘটনা দেখে অভ্যস্ত। কিন্তু এর হদিস কেওই দিতে পারলনা।
আস্তে আস্তে বেড়ে গেল ফিকে নীলচে-সবুজ আলোর জ্যোতি। চোখ খুলে রাখতে পারছে না চাক, হাত দিয়ে চোখ আড়াল করে ইন্সট্রুমেন্ট প্যানেল দেখে ভীষণ অবাক হলো চাক। ইচ্ছেমত দিক নির্দেশ করছে কম্পাস, ফুয়েল গজ অ্যান্ড্রস দ্বীপের উপর দেখাচ্ছিল ‘হাফ’ এখন দেখাচ্ছে ‘ফুল’। ইলেকট্রিক অটো পাইলটে চলছিল প্লেন, হঠাৎ ডান দিকে ঘুরে গেল প্লেনটা নিজে থেকেই। সাথে সাথে অটো পাইলট বন্ধ করে ম্যানুয়ালি কন্ট্রোল নিল চাক। কিছুই বুঝতে পারছেনা সে, সমস্ত ইলেক্ট্রিক্যাল ইকুইপমেন্টস অদ্ভুত আচরণ করছে কেন। উজ্জ্বল আলোয় আলোকিত বিমানের আলোর উৎস কি।
প্রয়োজনীয় কোন যন্ত্রপাতি কাজ না করায় আকাশের তারা দেখে দিক নির্ণয় করতে চাইল চাক, কিন্তু ব্যর্থ হলো সুতীব্র আলোর জন্য। বিমানকে নিজের ইচ্ছামত চলতে দিল সে। এই অবস্থায় পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা ব্যতীত আর কোন কিছুই করবার নেই। এদিকে আলোর তীব্রতা আরও বাড়ছে। পাঁচ মিনিট পর আস্তে আস্তে কমে যেতে লাগল রহস্যময় আলো। আলো একেবারে চলে যাবার পর স্বাভাবিক ভাবে কাজ করতে শুরু করল সমস্ত ইলেকট্রিক্যাল ইকুইপমেন্টস, কম্পাস। নিজের অবস্থান নির্ণয় করল চাক। গন্তব্যস্থল থেকে মাত্র পঞ্চাশ মাইল দুরে চলে গেছে ও। এরপর অটো পাইলট চালু করে নিরাপদেই বিমিনি এয়ারপোর্টে ফিরে আসল চাক।
এয়ারপোর্টে নেমেই অন্যান্য পাইলটদের বিষয়টা জানাল সে। তাকে অবাক করে দিয়ে তারা বলল, চাক নতুন এসেছে, সামনে আরও অনেক কাণ্ড কারখানা দেখবে। অর্থাৎ ওই এলাকার পাইলটবৃন্দ আকাশে ওই অদ্ভুত ঘটনা দেখে অভ্যস্ত। কিন্তু এর হদিস কেওই দিতে পারলনা।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন